1. admin@totthoprokash.com : akas :
  2. akaskuakata1992@gmail.com : Mehedi Hasan Sohag : Mehedi Hasan Sohag
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কলাপাড়ায় দখলমুক্ত হলো খাস পুকুর জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষ্যে কুয়াকাটায় র‍্যালী ও আলোচনা সভা। বিএনপি’র ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কুয়াকাটা পৌর বিএনপি’র আলোচনা সভা। কুয়াকাটায় নদ নদী ও পরিবেশ বিষয়ক মতবিনিময় সভা। ঝালকাঠিতে মৎস্য দপ্তরের অভিযান, অবৈধ জাল জব্দ বরিশালে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে জেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত। মহিপুরে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত অবশেষে বলাৎকারের অভিযুক্ত সেই হাফেজ সেলিম গাজী র‌্যাবের হাতে আটক সাপাহারে আম শেষে মালটার দখলে বাজার বরিশালে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর ৩২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত বরিশালে জাতীয় কবির ৪৭ তম প্রয়াণ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।
বিজ্ঞপ্তিঃ
প্রতিটি জেলা উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।

আজ রাজাপুর হানাদার মুক্ত দিবস

  • আপডেট সময়ঃ বুধবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২২
  • ৬০ বার

রুনা আমির, ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধিঃ

আজ ২৩ নভেম্বর রাজাপুর পাক হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বরিশাল অঞ্চলের মধ্যে ঝালকাঠির রাজাপুর থানা সর্বপ্রথম পাক হানাদার মুক্ত করেন এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধারা। বৃহত্তর বরিশাল বিভাগের মধ্যে রাজাপুরের আকাশে উড়ে প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা।

১৪ নভেম্বর ১৯৭১ এর পর সারাদেশের ন্যায় রাজাপুরে মুক্তিযুদ্ধ আরো তীব্র হয়। দেশীয় দোসরদের সহায়তায় পাক বাহিনী সাধারণ নিরীহ জনগণকে ধরে এনে বধ্যভূমি সংলগ্ন থানার ঘাটে বেঁধে গুলি করে খালে ফেলে দেয়। লাশের গন্ধে ভারী হয়ে ওঠে আকাশ বাতাস। তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা আবুল কালাম আজাদকে জাঙ্গালিয়া নদীর পাড়ে গর্ত করে জীবন্ত মাটি চাপা দেয় হানাদাররা। ১৯৭১ সালের ২৩ নভেম্বর ভোর রাতে মুক্তিযোদ্ধারা রাজাপুর থানা আক্রমণ করলে শুরু হয় সম্মুখ যুদ্ধ। এ যুদ্ধে তৎকালীন থানা কমান্ডার কেরামত আলী আজদ এর নের্তৃত্বে প্রায় তিনশত মুক্তিযোদ্ধা অংশ গ্রহন করেন। পরদিন সকাল পর্যন্ত চলে যুদ্ধ। যুদ্ধ চলমান থাকা অবস্থায় ৯নং সেক্টরের সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন শাহজান ওমর ঐ যুদ্ধে যোগদেন। এ যুদ্ধে আব্দুর রাজ্জাক ও হোচেন আলী নামে দুজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। আহত হন ক্যাপ্টেন শাহজান ওমরসহ অনেক মুক্তিযোদ্ধা। থানার ঘাটে গুলিতে শহীদের স্মরণে সেইখানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধে সারা দেশকে ১১ টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়। রাজাপুর থানা ছিল ৯ নং বরিশাল সাব সেক্টরের অধীনে। উপজেলার কানুদাসকাঠিতে সাব সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন শাহজান ওমর মুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি তৈরি করেন। দেশ স্বাধীনের পর মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাজাপুরের কৃতি সন্তান শাহজাহান ওমরকে বীরউত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। এই দিনটি উপলক্ষে রাজাপুরের বিভিন্ন সংগঠন কর্মসূচির আয়োজন করে থাকে।

সোসাল মিডিয়ায় সেয়ার করুন।

এ জাতীয় আরো খবর।
এই সাইটের কোন নিউজ/অডিও/ভিডিও কপি করা দন্ডনিয় অপরাধ।