1. admin@totthoprokash.com : akas :
  2. akaskuakata1992@gmail.com : Mehedi Hasan Sohag : Mehedi Hasan Sohag
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কলাপাড়ায় দখলমুক্ত হলো খাস পুকুর জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষ্যে কুয়াকাটায় র‍্যালী ও আলোচনা সভা। বিএনপি’র ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কুয়াকাটা পৌর বিএনপি’র আলোচনা সভা। কুয়াকাটায় নদ নদী ও পরিবেশ বিষয়ক মতবিনিময় সভা। ঝালকাঠিতে মৎস্য দপ্তরের অভিযান, অবৈধ জাল জব্দ বরিশালে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে জেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত। মহিপুরে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত অবশেষে বলাৎকারের অভিযুক্ত সেই হাফেজ সেলিম গাজী র‌্যাবের হাতে আটক সাপাহারে আম শেষে মালটার দখলে বাজার বরিশালে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর ৩২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত বরিশালে জাতীয় কবির ৪৭ তম প্রয়াণ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।
বিজ্ঞপ্তিঃ
প্রতিটি জেলা উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।

ঠাকুরগাঁওয়ে ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি চারনে গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন

  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ৩০ মে, ২০২২
  • ২৩২ বার

আব্দুস সালাম রুবেল স্টাফ রিপোর্টার:

ঠাকুরগাঁওয়ে ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতি চারনে গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে। আজ সোমবার (৩০মে) দুপুরে জেলার রাণীশংকৈল উপজেলা পরিষদ হলরুমে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত অনুষ্ঠানে মোড়ক উম্মোচন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ মাহবুবুর রহমান।
বইটিতে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট, যুদ্ধকালীন ঘটনা সমূহ, যুদ্ধকালীন পরিবারের উপড় যন্ত্রনা ও নির্যাতন, যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর পরিবারের অনুভূতি এবং স্বাধীন বাংলাদেশ কিভাবে দেখতে চান এমন ৫ টি বিষয়ের উপর রানীশংকৈল উপজেলার ষাটজন মুক্তিযোদ্ধার লেখা নিয়ে প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গ্রন্থ “বিজয়ের ময়দানে রাণীশংকৈল” এর মোড়ক উম্মোচন করা হয়েছে।

এছাড়া ওই উপজেলার ১৬ জন বীরাঙ্গনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার স্মৃতি নিয়ে বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে। আর বইটির সম্পাদক হচ্ছেন রাণীশংকৈল উপজেলা নির্বাহী অফিসার সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির ষ্টিভ। বইটির পৃষ্টপোষকতায় রয়েছেন সাবেক জেলা প্রশাসক কে এম কামরুজ্জামান সেলিম ও বর্তমান জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান।
অনুষ্ঠানে বইটির সম্পাদক ও নির্বাহী কর্মকর্তা জুলকার নাইন বলেন, আমি ইউএনও হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পরেই বইটি প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহন করি। এর আগে যেখানে ছিলাম সেখানেও একটি বই প্রকাশ করি আমি। উপজেলার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধরে রাখতে এই বইটি ভূমিকা পালন করবে।

জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে আমার পরবর্তি প্রজন্মকে জানানোর জন্য এটি একটি চমৎকার আইডিয়া। আমি এর পরে প্রতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলবো তাদের নিজ উপজেলায় এমন বই প্রকাশের উদ্যোগ নেবেন। উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকে পরবর্তি প্রজন্মের কাছে পৌছে দিতে বইটি সহযোগীতা করবে।

সোসাল মিডিয়ায় সেয়ার করুন।

এ জাতীয় আরো খবর।
এই সাইটের কোন নিউজ/অডিও/ভিডিও কপি করা দন্ডনিয় অপরাধ।