ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ফুলপুর থানা কর্মকর্তা ম্যানেজ করে একটিচক্রের সদস্য ভালুকার লোকেরনামে সাজানো মামলা দিয়ে বাণিজ্য করার অপ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ফুলপুর থানাধীন একটি চক্র থানা কর্মকর্তাকে বিভিন্ন ভাবে মিথ্যা তথ্য প্রদান করে অর্থ বাণিজ্য করার চেষ্টা করছেন মামলার নামে। যারা অর্থ বাণিজ্যের চেষ্টা করছেন কেহ থানার দালাল,কেহ পাতি নেতা আবার কেহ খুন খারাপে জড়িত থাকার সংবাদ পাওয়া গেছে। এরা বিভিন্ন পেশায় শ্রেনীর মানুষ মিলে একটি চক্র কারসাজি করে ফুলপুর থানাতে ভালুকা থানার লোকজনের নামে সম্প্রতিদিনে একটি সাজানো গুজানো মিথ্যা মামলা করেছেন। যার থানা সুত্র মামলা নং ২২ তাং ১৮ ই মার্চ ২০২৩। চিহ্নিত মামলার বাদী বাদশা। তথ্য সুত্রে প্রকাশ বাদীর পিতা সুলতান হত্যা মামলার যাবৎজীবন সাজা প্রাপ্ত আসামী হিসেবে ময়মনসিংহ জেলা কারাগারে বন্ধী। সুলতানের মামলার উপর ভিত্তি ফুলপুরের দালাল চক্রের কতক সদস্য মিলে সাজানো ঘটনা সৃষ্টি করেন এবং খুনীর ছেলে বাদশা মিয়াকে বাদী করে একটি মিথ্যা মামলা দিয়ে অর্থ বাণিজ্য করার উঠে পড়ে লাগছেন বলে সুত্রে প্রকাশ। উক্ত চক্রের সদস্যরা সত্যকে মিথ্যা-মিথ্যাকে সত্য করে গ্রামে হত্যা,খুন সৃষ্টি করার ওস্তাদ। তার নজির হলে ফুলপুর থানার মামলা ভালুকারলোক জড়িত করেনএক শ্রেনীর দুষ্টু প্রকৃতির।ইসমাইলহোসেনকে মামলা জড়িত করে বিভিন্ন মাধ্যমে থেকে প্রাণ নাশের হুমকি দিচ্ছে মোবাইলে। এ অবস্থাধীনে যদি ইসমাইল হোসেনের ক্ষয়ক্ষতি হয়-তাহলে সিন্ডিকেট চক্র ভাড়াটিয়া সদস্য সাগর আহমেদ জিয়া পিতা মৃত সলিমুল্লাহশেখ দায় বহন করতে হবে।কারণ এই জন্য যে মোবাইলে সাগর আহমেদ জিয়ার কন্ঠ শুনেছি। ফলে সিন্ডিকেট চক্রের সদস্য সাগরকে মামলায় আসামী করলেও পিতার নাম দেয়নি। মুলত তার নাম এলাকায় জিয়া পিতা সলিমুল্লাহ শেখ বলে পরিচিত।কিন্তু মামলায় দিয়েছে নাম সাগর আহমেদ পিতা অজ্ঞাত। ইহাতে প্রমাণ হয় সিন্ডিকেট চক্রের সদস্যরা জিয়াকে দিয়ে নাকট সৃষ্টি মিথ্যা মামলায় ইসমাইল হোসেনকে জড়িত করে তাদের স্বার্থ হাসিল করার জন্য এই মিথ্যা দিচ্ছে। তা না হলে সাগর আহমেদ (জিয়া)পিতা সলিমুল্লাহ শেখের নাম মামলায় কেন দেয়নি? আবার শুনছি ফুলপুরথানাধীন বাশঁটি গ্রামে না সাগর আহমেদ জিয়ার স্ত্রীও শ্বশুর বাড়ী আছে। সত্যিকার অর্থে যদি স্ত্রী তার হয়-তা হলে শ্বশুর এর নাম কেন জানেন? এই বিচার ভার সচেতন মহলের নিটক।