1. admin@totthoprokash.com : akas :
  2. akaskuakata1992@gmail.com : Mehedi Hasan Sohag : Mehedi Hasan Sohag
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
কলাপাড়ায় দখলমুক্ত হলো খাস পুকুর জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষ্যে কুয়াকাটায় র‍্যালী ও আলোচনা সভা। বিএনপি’র ৪৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কুয়াকাটা পৌর বিএনপি’র আলোচনা সভা। কুয়াকাটায় নদ নদী ও পরিবেশ বিষয়ক মতবিনিময় সভা। ঝালকাঠিতে মৎস্য দপ্তরের অভিযান, অবৈধ জাল জব্দ বরিশালে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বাস্তবায়নে জেলা পর্যায়ে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত। মহিপুরে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত অবশেষে বলাৎকারের অভিযুক্ত সেই হাফেজ সেলিম গাজী র‌্যাবের হাতে আটক সাপাহারে আম শেষে মালটার দখলে বাজার বরিশালে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ এর ৩২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত বরিশালে জাতীয় কবির ৪৭ তম প্রয়াণ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত।
বিজ্ঞপ্তিঃ
প্রতিটি জেলা উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।

সাপাহারে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ

  • আপডেট সময়ঃ রবিবার, ২১ মে, ২০২৩
  • ৩০ বার

সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি:

নওগাঁর সাপাহারের অন্তর্গত ৪নং আইহাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউজ্জামান টিটুর বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সরকার বিভাগে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এলাকার ভুক্তভুগী মহল।
অভিযোগের অনুলিপি সূত্রে জানা যায়, গত ২রা এপ্রিল উপজেলার আইহাই ইউনিয়নের অন্তর্গত আশড়ন্দ বাজারে অবস্থিত জননী ফার্মেসীতে এক ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার স্থানীয়দের হাতে ধরা পড়ে। পরে ইউনিয়ন পরিষদে ওই ভুয়া ডাক্তারকে সোপর্দ করেন স্থানীয় জনগন। কিন্তু চেয়ারম্যান জিয়াউজ্জামান টিটু ওই ডাক্তারকে উর্ধ্বতন কর্র্তৃপক্ষের নিকট সোপর্দ না করে নিজে নিজেই ওই ডাক্তারের বিচার করে ২২ হাজার টাকা জরিমানা করেন। যা চেয়ারম্যানের এখতিয়ারের বাইরে। জননী ফার্মেসীর মালিক খলিলুর রহমান চেয়ারম্যানের নিজস্ব লোক। তাকে বাঁচানোর জন্যই এমন বিচার করেন চেয়ারম্যান। অভিযোগে আরো উল্লেখ আছে, চেয়ারম্যান জিয়াউজ্জামান টিটু তার নিজস্ব লাঠিয়াল বাহিনী দ্বারা এলাকায় অরাজকতা সৃষ্টি করেন।

ইউনিয়ন পরিষদে বিচার হলে তার বাহিনী পক্ষ বা প্রতিপক্ষকে জিতিয়ে দিবেন মর্মে উৎকোচ গ্রহন করে থাকে। শুধু তাই নয়, এর আগে টিসিবি পণ্য বিতরণের সময় কার্ডধারীদের পরিষদের বাইরে রেখে নিজেদের লোকদের পণ্য বিতরণ করা হয়েছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ আছে। চেয়ারম্যানের এমন স্বেচ্ছাচারিতার কারনে এলাকার লোকজন অতীষ্ট হয়ে ১১জন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের স্বাক্ষর নিয়ে স্থানীয় সরকার বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন।
চেয়ারম্যন ভুয়া ডাক্তারের কোন বিচার করতে পারবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডা. মুহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, “এদের জন্য নির্দিষ্ট আইন আছে। তবে তাৎক্ষণিক ভাবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তার জেল জরিমানা করতে পারে। কিন্তু চেয়ারম্যান এটার বিচার করতে পারেন না।”
এ বিষয়ে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান জিয়াউজ্জামান টিটুর সাথে কথা হলে তিনি বলেন “ আমি ভুয়া ডাক্তারের বিচার করেছি আমার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায়”। কোন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তা জানতে চাইলে তিনি বলেন “ উপজেলা প্রশাসনের নির্দেশনায় আমি বিচার করেছি”।

সোসাল মিডিয়ায় সেয়ার করুন।

এ জাতীয় আরো খবর।
এই সাইটের কোন নিউজ/অডিও/ভিডিও কপি করা দন্ডনিয় অপরাধ।