1. admin@totthoprokash.com : akas :
  2. akaskuakata1992@gmail.com : Mehedi Hasan Sohag : Mehedi Hasan Sohag
মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৩:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কলাপাড়ায় দখলমুক্ত হলো খাস পুকুর কলাপাড়ায় দুই ফার্মেসী ব্যবসায়ীকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা গোয়াইনঘাটে সংবাদ সংগ্রহ করে ফেরার পথে সন্ত্রাসী হামলার শিকার দুই সাংবাদিক। ময়মনসিংহের ভালুকা ২১ মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ২৪ জন পীরগঞ্জে পিতার ইচ্ছা পুরণ করতে গরু ও মহিষের ১০টি গাড়িতে বরযাত্রা ! বাউফলে সেই শ্বশুর বাড়ি আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেয়া জামাইয়ের হত্যার রহস্য উদঘাটন, মা’য়ের মামলা ময়মনসিংহ ভালুকায়জমি জবর দখলের অভিযোগ ইউপি সদস্যে বিরুদ্ধে অথপর আটক ময়মনসিংহে সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে তথ্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে পতাকা বৈঠক।। কারাভোগ শেষে এক ভারতীয়কে ফেরত পীরগঞ্জে ৩ সাংবাদিকে প্রাণ নাশকের হুমকি
বিজ্ঞপ্তিঃ
প্রতিটি জেলা উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।

দুমকি হাসপাতালের খাবার স্যালাইন ডাষ্টবিনে, কুড়িয়ে নিল জনতা

  • আপডেট সময়ঃ মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২
  • ২৯৩ বার

দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:

পটুয়াখালীর দুমকিতে ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শত শত খাবার স্যালাইন ডাষ্টবিনে ফেলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে এ স্যালাইনগুলো ফেলে দেয়ার পর সাধারন মানুষ কুড়িয়ে নিয়ে যায়। স্থানীয়দের অভিযোগ, নার্সিং ইনচার্জ আয়শা মারজান এ স্যালাইন গুলো সরিয়ে নেয়ার সময় স্থানীয়রা দেখে ফেললে তিনি সেগুলো ডাষ্টবিনে ফেলে দেন। আগামী ২০২৫ সন পর্যন্ত এসব স্যালাইনের মেয়াদ রয়েছে ।
হাসপাতালের এক রোগীর স্বজন ছকিনা বেগম জানান, তিনি সোমবার দুপুরে হাসপাতালে সামনে দাঁিড়য়ে দেখতে পান নার্সিং ইনচার্জ আয়শা মারজান একটি বড় ব্যাগে করে এসব স্যালাইন নিয়ে যায়। এ সময় অন্য লোকজন দেখে ফেললে টের পেয়ে তিনি স্যালইনগুলো পার্শ্ববর্তী ডাষ্টবিলে ফেলে সট্কে পড়েন। দুমকি এলাকার পঞ্চাশোর্ধ্ব মোসলেম মিরা জানান, ডাষ্টবিনে হাজারো স্যালাইন পরে থাকতে দেখে সেখান থেকে ১শ‘ স্যালাইন বাড়িতে নিয়ে গেছি। স্যালাইনের মেয়াদ দেখলাম ২০২৫ সন পর্যন্ত আছে। তাই একটু বেশি সংখ্যক নিয়েছি। মিশু মিয়া নামে অপর একজন জানান, হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে দেখি সবাই স্যালাইন কুড়িয়ে নিচ্ছে। তাই আমিও ৫০ প্যাকেট নিয়েছি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের একাধিক সূত্র ও স্থানীয়রা জানান, হাসপাতালে প্রয়োজনীয় সরকারি ওষুধ বা স্যালাইন সরবরাহ থাকলেও আগত রোগীদের সরবরাহ নেই বলে ইনডোর ও আউটডোর রোগীদের বাইরের ফার্মেসী থেকে কিনে আনতে হচ্ছে।
হাসপাতালের স্টোর ইনচার্জ রুহুল আমীন বলেন, ওয়ার্ড ইনচার্জ আয়শা মারজান ওরাল স্যালাইন ওয়ার্ডে নিয়ে গেছেন। তারপর সেগুলো কি করেছেন তা আমি জানি না।
ওয়ার্ড ইনচার্জ আয়শা মারজান জানান, তিনি এ ঘটনার সাথে জড়িত নয়। এ বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না। আমি জানা স্বত্তে¡ কোথাও ওআরএস ফেলিনি। এটা কোন কারনে হতে পারে। হয়তো অসাবধানতা বসত: কোন ক্লিনার বা কেউ ফেলেছেন। কেউ তাদের ফাঁসাতে এ কান্ড ঘটাতে পারে বলে তিনি জানান। তিনি শোকজের চিঠি পাওয়ার কথা স্বীকার করেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডাঃ মীর শহিদুল ইসলাম বলেন, কেন সরকারি ওরাল স্যালাইন ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হয়েছে তার কারন জানতে চেয়ে আয়শা মারজানকে শোকজ করা হয়েছে। স্যালাইন কিভাবে ডাষ্টবিনে গেলো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল ইমরান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছি। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার সাথে আলোচনা করে আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।

সোসাল মিডিয়ায় সেয়ার করুন।

এ জাতীয় আরো খবর।
এই সাইটের কোন নিউজ/অডিও/ভিডিও কপি করা দন্ডনিয় অপরাধ।