1. admin@totthoprokash.com : akas :
  2. akaskuakata1992@gmail.com : Mehedi Hasan Sohag : Mehedi Hasan Sohag
মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ০৩:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
কলাপাড়ায় দখলমুক্ত হলো খাস পুকুর কলাপাড়ায় দুই ফার্মেসী ব্যবসায়ীকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা গোয়াইনঘাটে সংবাদ সংগ্রহ করে ফেরার পথে সন্ত্রাসী হামলার শিকার দুই সাংবাদিক। ময়মনসিংহের ভালুকা ২১ মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ২৪ জন পীরগঞ্জে পিতার ইচ্ছা পুরণ করতে গরু ও মহিষের ১০টি গাড়িতে বরযাত্রা ! বাউফলে সেই শ্বশুর বাড়ি আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেয়া জামাইয়ের হত্যার রহস্য উদঘাটন, মা’য়ের মামলা ময়মনসিংহ ভালুকায়জমি জবর দখলের অভিযোগ ইউপি সদস্যে বিরুদ্ধে অথপর আটক ময়মনসিংহে সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে তথ্য আবহাওয়া অধিদপ্তরের ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে পতাকা বৈঠক।। কারাভোগ শেষে এক ভারতীয়কে ফেরত পীরগঞ্জে ৩ সাংবাদিকে প্রাণ নাশকের হুমকি
বিজ্ঞপ্তিঃ
প্রতিটি জেলা উপজেলায় প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে।

নিয়ামতপুরে ইমাম ও আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষনের অভিযোগ, ২ লক্ষ টাকায় দফারফা

  • আপডেট সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ৯ জুন, ২০২২
  • ৮১ বার

শাহাদাত চৌধুরী (নওগাঁ) নিয়ামতপুর প্রতিনিধি:

নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক আওয়ামী লীগ নেতা ও মসজিদের ইমামের বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত কামরুজ্জামান গাংগইল মহাভার গ্রামের মসজিদের ইমাম, উপজেলার করমজাই গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ এর ছেলে ও চন্দননগর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক। তবে অভিযুক্ত কামরুজ্জামান দাবি করেছেন, অভিযোগটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
আমাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে
বিষয়টি উভয় পক্ষ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে।
জানা গেছে, ৩ জুন শুক্রবার সকাল ৮টায় বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে অভিযুক্ত কামরুজ্জামান বাড়ীতে ঢুকে গৃহবধূকে জড়িয়ে ধরে। পরে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করেন। পরে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে অভিযুক্ত কামরুজ্জামানকে হাতে নাতে ধরে আটক করে। পরে সালিসের কথা বলে ছেড়ে দেয়। ঐদিন সন্ধ্যায় স্থানীয় একটি ক্লাব ঘরে স্থানীয় গ্রাম্য নেতা ইউনুসের ছেলে নান্নু অত্র ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি হিসাবে ইউপি সদস্য মইনুল ইসলাম, মন্টু, শরিফুল ইসলাম ও গোলাম রাব্বানীর উপস্থিতিতে সালিস বসে। সালিসে অভিযুক্ত কামরুজ্জামানকে ২ লক্ষ জরিমানার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত কামরুজ্জামান বলেন, আমি ঐ বাড়ীতে দীর্ঘদিন যাবত চলাফেরা করি। একটি পরিবারের মত। ঐ দিনও একটি কাজে গিয়েছিলাম। আমাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। ধর্ষণের চেষ্টা তো দূরের কথা মেয়েটির কাছেও আমি যাই নাই। ঐ মেয়ের চরিত্রই এ রকম বিভিন্ন জনকে ফাঁসিয়ে টাকা আদায় করাই তার কাজ।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান বলেন, আমার জানা ছিলো না। সে দিন আমি ব্যক্তিগত কাজে রাজশাহী ছিলাম। আমি পরে শুনেছি। সালিসের বিষয়টিও আমার জানা ছিলো না। আমি সালিসে কোন প্রতিনিধি পাঠাইনি। ইউপি সদস্য মইনুল ইসলাম বলেন, আমি সালিসের বিষয়ে জানতাম না। সালিসের শেষ পর্যায়ে আমি সালিসে এসেছিলাম। আর জরিমানার বিষয়টিও আমার জানা ছিলো না।
১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য গোলাম রাব্বানী বলেন, বিষয়টি আমার জানা ছিলো না। সালিশ বসার পর জানতে পারলে আমি বলি আমার ওয়ার্ডে সালিশ হচ্ছে আর আমি জানি না। আমি সালিশে গিয়ে দেখি সালিশ শেষ।
চন্দননগর ইউপির আরেক ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম বলেন, আমি কিছুই জানি না। ঐ পথ দিয়ে আমি যাচ্ছিলাম। তখন আমাকে সালিসে বসতে বললে আমি মাত্র ১০ থেকে ১৫ মিনিট ছিলাম। তার পর চলে এসেছি।
অভিযোগকারী নারী বাড়ীতে গেলে তাকে পাওয়া যায় নাই। বাড়ীতে এক নানী ছিলেন তিনি পোরশা উপজেলার মহিলা নেত্রী বলে দাবী করে বলেন, অভিযোগকারী বাড়ীতে নেই। তিনি অসুস্থ্য ডাক্তারের বাড়ীতে গেছে। সে কোন কথা বলতে পারবে না।

সোসাল মিডিয়ায় সেয়ার করুন।

এ জাতীয় আরো খবর।
এই সাইটের কোন নিউজ/অডিও/ভিডিও কপি করা দন্ডনিয় অপরাধ।